আর কিউ-১৭০ রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম বি-২ এবং জঙ্গী বিমান এফ- ২২ নির্মাণে যে ধরণের প্রযুক্তি ব্যবহার হয়েছে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার হয়েছে আর কিউ ১৭০ ড্রোনেও। এ ড্রোনে বিশেষ ধরণের রংয়ের প্রলেপ দেয়া হয়েছে। আর তাতেই এ বিমান রাডার ফাঁকি দেয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছে।(ধারনা করা হচ্ছে রাশিয়ান সু টি-৫০ চাইনিজ জে-২০-৩১ এই একই প্রলেপ ব্যবহার করা হয়েছে!!!)
এটা নিশ্চিত যে রাশিয়া,চীন কিংবা কোনো কোনো সংস্থাসহ অনেক আরব দেশ ড্রোনটি কিনে নিয়েছে!
এটা নিশ্চিত যে রাশিয়া,চীন কিংবা কোনো কোনো সংস্থাসহ অনেক আরব দেশ ড্রোনটি কিনে নিয়েছে!
ইসরাইলি একটি দৈনিক লিখেছে,নিয়ন্ত্র ণচ্যুত হয়ে যাওয়ার পর ড্রোনটিকে সামরিক হামলা চালিয়ে ধ্বংস করে দেয়ার কথা ভেবেছিলো যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ইরানের ভেতর এ ধরণের সীমিত সেনা অভিযান শেষ পর্যন্ত একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নিতে পারে আশংকা করে সে পথ মাড়ায়নি যুক্তরাষ্ট্র!!
উল্লেখ ড্রোনটির গুরুত্ব এতই বেশী ছিলো যে মার্কিন প্রেছিডেন্ট বারাক ওবামা ড্রোনটি চেয়েছিলো ইরানের কাছে কিন্তুু চাইনিজ আপত্তির কারনে শেষ পর্যন্ত সেটা আর হয়নি!
উল্লেখ ড্রোনটির গুরুত্ব এতই বেশী ছিলো যে মার্কিন প্রেছিডেন্ট বারাক ওবামা ড্রোনটি চেয়েছিলো ইরানের কাছে কিন্তুু চাইনিজ আপত্তির কারনে শেষ পর্যন্ত সেটা আর হয়নি!